কি, শিরোনাম দেখে অবাক হলেন নাকি সবাই? নো, অবাক হওয়া যাবে না। কেউ কেউ শিরোনাম দেখে রাগও হয়েছে কিন্তু, আবার অনেকেই খুশি হয়েছে। আমি তাদের নাম বলবো না। নাম বললে চাকরি থাকবে না। (হাস্যকর, আমি আসলে নামই জানি না) যারা রাগ হইছেন কেনো রাগ হইলেন (আপনি মুখস্থ বিদ্যায় পটু, তাই তো... নাকি অন্য কিছু ভালো/খারাপ?) , আর যারা খুশি হয়েছো খুশির কারণ কি (আর মুখস্থ করবেন না, নাকি মুখস্থ বিদ্যার বিরুদ্ধে লড়াই একজন পাইছেন, নাকি অন্যকিছু ভালো/খারাপ? আমি কিন্তু আগেই বলে নিচ্ছি, আমি পুরোপুরি মুখস্থ বিদ্যার বিরোধী নই। "মুখস্থ বিদ্যার সিমাবদ্ধতা রয়েছে" বর্তমান শিক্ষা ব্যবস্থা হয়েগেছে সম্পূর্ণ সিলেবাস ভিত্তিক। সিলেবাস মুখস্থ করতে হবে, খেয়ে ফেলতে হবে পুরা সিলেবাস। একগাদা তথ্য মুখস্থ করে পরিক্ষা দিতে হবে। (শিক্ষক/পিতা-মাতার উপদেশ) "পাশ দে মা ভিক্ষা, কিছুদিন পর পরিক্ষা" আপনে মুখস্থ বিদ্যায় ভালো শিক্ষার্থী হইছেন তো মরছেন। স্কুল লাইফে সব সময় প্রথম, কিন্তু মুখস্থ বিদ্যায়। এ+ তুলছেন মুখস্থ বিদ্যায়। মুখস্থ বিদ্যাও হলো অনেকটা নকল বাহিনি। ক্লাসের মদ্ধে বর্ষমধ্য কিংবা সমাপনী পরিক্ষায় আপনি পুরা বইয়ের কমন কমন একগাদা পড়ার ঝুলি পড়াগুলো সব মুখস্থ করে গেছেন, আর আরেকজন ব্যাক্তি নকল করার জন্য গূরুত্যপূর্ন প্রশ্নগুলো লিখে নিয়ে গেছে। আপনি অনেক কষ্ট করে পড়া মুখস্থ করে পরিক্ষা দিলেন মুখস্থ বিদ্যায়, আর আরেকজন নকল করে পরিক্ষা দিলো। তাহলে আপনাদের দুজনের মদ্ধে পার্থক্য কি জানেন "একই গুয়ালের গরু" অবাক হলেন নাকি? অবাক হওয়ার কিছুই নাই একটু ক্লিয়ার করে বলি, আপনি যা যা মুখস্থ করেছেন সব কমন, লিখছেন অনেক ভালো মানে ফাটাফাটি পরিক্ষা দিছেন। আপনার আর মুখস্থ করা প্রশ্নগুলোর প্রয়োজন নাই, যে-কোনো মূহুর্তে আপনি ভুলে যেতে পারেন সব প্রশ্ন। অপরদিকে ওই নকল নিয়ে যাওয়া ছাত্রের ও সব কমন পড়েছে, লিখেছে সেই নকল দেখে। তার আর ওই নকলের প্রয়োজন নাই। ওই ব্যাটায় উত্তরগুলো ফালায় দিবে, আর আপনি মাথা থেকে সব বের করে দিবেন। এখন ভাবুন, আপনি আর ওই নকলকারী কি একই গোয়ালের গরু নয়। অতএব বুঝে বুঝে পড়ার চর্চা করুন। এখন ভাবতে পারেন, মুখস্থ করবো নাতো কি করবো? এই প্রশ্নের অপেক্ষায় ছিলাম এতোক্ষন। মুখস্থ করার প্রয়োজন নাই তো আপনার, আপনাকে যা পড়তে হবে সবটাই বুঝে বুঝে পড়তে হবে। মুখস্থ যে করবেন না তা নয়, তবে যাই মুখস্থ করবেন মুঝে মুঝে বুঝে করবেন। এবার আমি দুইটা পড়ার নিয়ম নিয়ে আলোচনা শুরু করে দিলাম ১। বুঝে বুঝে পড়া ও ২। মুখস্থ বিদ্যা বুঝে বুঝে পড়াঃ আপনি যাই পড়বেন তাই আপনাকে বুঝে বুঝে পড়তে হবে। ভুলেও কোনো পড়া না বুঝে মুখস্থ করবেন না। মুখস্থ যে করবেন না শুধু তাই নয়, তবে যাই মুখস্থ করুন তা বুঝে বুঝে মুখস্থ করতে হবে। পড়া না বুঝে মুখস্থ করাটা একটা বদ অভ্যাস আপনি কি পড়ছেন, কেনো পড়ছেন, আসলে বিষয়টি কি সম্পর্কে বলা হয়েছে, এর মূল আলোচনা কি আগে সবটা ভালো ভাবে বুঝুন। মোটেও একগাদা প্রশ্ন ঝাড়া মুখস্থ করতে যাবেন না, এতে আপনারেই ক্ষতি। পড়িক্ষার হলে গিয়ে ভুলে গেলে আমতা আমতা করতে হবে। অতএব যাই পড়বেন তা বুঝে বুঝে পড়ুন। বুঝে বুঝে মুখস্থ করুন। এতে ভুলে যাওয়ার সম্ভাবনা অতন্তই কম। "তবে নিজের পড়া মাঝে মাঝে একটু ঝালাই করে নিবেন" মুখস্থঃ আমি আগেই বলেছি, মুখস্থ করার একটা সিমাবদ্ধতা রয়েছে। যেগুলো মুখস্থ করতে হবে তা মুখস্থ করবেন অবস্যই। কিন্তু অনেক কিছুই আছে যা মুখস্থ বিদ্যায় কাজ হবে না। ভুলে গেলেই সর্বনাশ। বিশেষ করে গনিত, পদার্থ, রসায়ন আর জীববিজ্ঞান এর ক্ষেত্রে মোটেও না বুঝে মুখস্থ করবেন না। যেমন বিভিন্ন সূত্র, সূত্র অবস্যই মুখস্থ করবেন, কারণ এটা মুখস্থ করারই জিনিষ, তবে ওই সূত্রটা আগে বুঝুন, তারপর মুখস্থ করুন যেমন ক্যালকুলাসের বিভিন্ন সূত্র, গনিতেরও। যাই মুখস্থ করুন না কেনো, তা অবস্যই বুঝে বুঝে মুখস্থ করতে হবে। হ্যাপি লার্নিং
কি, শিরোনাম দেখে অবাক হলেন নাকি সবাই? নো, অবাক হওয়া যাবে না। কেউ কেউ শিরোনাম দেখে রাগও হয়েছে কিন্তু, আবার অনেকেই খুশি হয়েছে। আমি তাদের নাম বলবো না। নাম বললে চাকরি থাকবে না। (হাস্যকর, আমি আসলে নামই জানি না) যারা রাগ হইছেন কেনো রাগ হইলেন (আপনি মুখস্থ বিদ্যায় পটু, তাই তো... নাকি অন্য কিছু ভালো/খারাপ?) , আর যারা খুশি হয়েছো খুশির কারণ কি (আর মুখস্থ করবেন না, নাকি মুখস্থ বিদ্যার বিরুদ্ধে লড়াই একজন পাইছেন, নাকি অন্যকিছু ভালো/খারাপ?
আমি কিন্তু আগেই বলে নিচ্ছি, আমি পুরোপুরি মুখস্থ বিদ্যার বিরোধী নই।
"মুখস্থ বিদ্যার সিমাবদ্ধতা রয়েছে"
বর্তমান শিক্ষা ব্যবস্থা হয়েগেছে সম্পূর্ণ সিলেবাস ভিত্তিক। সিলেবাস মুখস্থ করতে হবে, খেয়ে ফেলতে হবে পুরা সিলেবাস। একগাদা তথ্য মুখস্থ করে পরিক্ষা দিতে হবে। (শিক্ষক/পিতা-মাতার উপদেশ)
"পাশ দে মা ভিক্ষা,
কিছুদিন পর পরিক্ষা"
আপনে মুখস্থ বিদ্যায় ভালো শিক্ষার্থী হইছেন তো মরছেন। স্কুল লাইফে সব সময় প্রথম, কিন্তু মুখস্থ বিদ্যায়। এ+ তুলছেন মুখস্থ বিদ্যায়।
অতএব বুঝে বুঝে পড়ার চর্চা করুন।
এখন ভাবতে পারেন, মুখস্থ করবো নাতো কি করবো? এই প্রশ্নের অপেক্ষায় ছিলাম এতোক্ষন। মুখস্থ করার প্রয়োজন নাই তো আপনার, আপনাকে যা পড়তে হবে সবটাই বুঝে বুঝে পড়তে হবে।
মুখস্থ যে করবেন না তা নয়, তবে যাই মুখস্থ করবেন মুঝে মুঝে বুঝে করবেন।
এবার আমি দুইটা পড়ার নিয়ম নিয়ে আলোচনা শুরু করে দিলাম ১। বুঝে বুঝে পড়া ও ২। মুখস্থ বিদ্যা
বুঝে বুঝে পড়াঃ আপনি যাই পড়বেন তাই আপনাকে বুঝে বুঝে পড়তে হবে। ভুলেও কোনো পড়া না বুঝে মুখস্থ করবেন না।
মুখস্থ যে করবেন না শুধু তাই নয়, তবে যাই মুখস্থ করুন তা বুঝে বুঝে মুখস্থ করতে হবে।
পড়া না বুঝে মুখস্থ করাটা একটা বদ অভ্যাস
আপনি কি পড়ছেন, কেনো পড়ছেন, আসলে বিষয়টি কি সম্পর্কে বলা হয়েছে, এর মূল আলোচনা কি আগে সবটা ভালো ভাবে বুঝুন।
মোটেও একগাদা প্রশ্ন ঝাড়া মুখস্থ করতে যাবেন না, এতে আপনারেই ক্ষতি। পড়িক্ষার হলে গিয়ে ভুলে গেলে আমতা আমতা করতে হবে।
অতএব যাই পড়বেন তা বুঝে বুঝে পড়ুন। বুঝে বুঝে মুখস্থ করুন। এতে ভুলে যাওয়ার সম্ভাবনা অতন্তই কম।
"তবে নিজের পড়া মাঝে মাঝে একটু ঝালাই করে নিবেন"
মুখস্থঃ আমি আগেই বলেছি, মুখস্থ করার একটা সিমাবদ্ধতা রয়েছে। যেগুলো মুখস্থ করতে হবে তা মুখস্থ করবেন অবস্যই। কিন্তু অনেক কিছুই আছে যা মুখস্থ বিদ্যায় কাজ হবে না। ভুলে গেলেই সর্বনাশ। বিশেষ করে গনিত, পদার্থ, রসায়ন আর জীববিজ্ঞান এর ক্ষেত্রে মোটেও না বুঝে মুখস্থ করবেন না। যেমন বিভিন্ন সূত্র, সূত্র অবস্যই মুখস্থ করবেন, কারণ এটা মুখস্থ করারই জিনিষ, তবে ওই সূত্রটা আগে বুঝুন, তারপর মুখস্থ করুন যেমন ক্যালকুলাসের বিভিন্ন সূত্র, গনিতেরও।
যাই মুখস্থ করুন না কেনো, তা অবস্যই বুঝে বুঝে মুখস্থ করতে হবে।
হ্যাপি লার্নিং
COMMENTS